চুলে অলিভ অয়েল তেলের উপকারিতা - চুলে অলিভ অয়েল তেল ব্যবহারের নিয়ম
আপনি কি প্রাকৃতিক উপায়ে চুলের যত্ন নিতে চান?ইচ্ছা থাকা সত্ত্বেও বুঝে উঠতে পারছেন না যে কিভাবে চুলের যত্ন নিবেন? তাহলে এই আর্টিকেলটি পড়ে কিভাবে প্রাকৃতিক উপায়ে চুলের যত্ন নিতে হয় তা সম্পর্কে খুব ভালো একটা ধারণা পাবেন যা হবে সহজে ব্যবহারযোগ্য এবং কাজের দিক দিয়ে ১০০% কার্যকরী। তাই আর্টিকেলটি শেষ পর্যন্ত পড়ার জন্য অনুরোধ করা হলো।
আমরা অনেকেই চুল সুন্দর রাখতে বাজারে নানা হেয়ার প্রোডাক্ট ব্যবহার করি।কিন্তু দুঃখজনক হলেও সত্যি, সব সময় সেগুলোর ফলাফল সন্তোষজনক হয় না বরং দীর্ঘদিন ব্যবহারে চুলের ক্ষতিও হতে পারে। তাই এখন অনেকেই আবার ফিরে আসছেন প্রাকৃতিক উপাদানে। এই তালিকায় অলিভ অয়েল অন্যতম জনপ্রিয় ও নির্ভরযোগ্য একটি নাম। জলপাই তেল চুলের গোড়া থেকে আগা পর্যন্ত পুষ্টি যোগায়, খুশকি কমাতে সাহায্য করে এবং চুলের স্বাভাবিক উজ্জ্বলতা ফিরিয়ে আনে। নিয়মিত ব্যবহারে চুল হয়ে ওঠে নরম প্রাণবন্ত ও ঝলমলে। তাই আজকের এই লেখায় আমি চেষ্টা করব সহজ ভাবে বোঝাতে-চুলে অলিভ অয়েল তেলের উপকারিতা সম্পর্কে।
পেজ সূচিপত্র ঃ চুলে অলিভ অয়েল তেলের উপকারিতা
- চুলে অলিভ অয়েল ব্যবহারের দারুন সব উপকারিতা
- কোন ধরণের অলিভ অয়েল চুল ও ত্বকের জন্য সবচেয়ে ভালো?
- মুখের ত্বকে অলিভ অয়েল ব্যবহারে কী কী উপকার পাওয়া যায়
- চুলে অলিভ অয়েল ব্যবহার করবেন কীভাবে? (সহজ নিয়ম)
- রাতে ঘুমানোর আগে মুখে অলিভ অয়েল ব্যবহারের উপায়
- অলিভ অয়েল তেলের আরও কিছু স্বাস্থ্যকর উপকারিতা
- অলিভ অয়েল ব্যবহারে যেসব বিষয় মাথায় রাখা জরুরি
- লেখকের শেষ মন্তব্য
চুলে অলিভ অয়েল ব্যবহারের দারুণ সব উপকারিতা
চুলে অলিভ অয়েল তেলের উপকারিত অনেক। আমাদের চুল নিয়ে চিন্তা থাকে, বিশেষ করে যখন চুল পড়া শুরু করে বা আগা ফেটে যায়। অনেক সময় দামি হেয়ার প্রোডাক্ট ব্যবহার করেও তেমন ফলাফল পাওয়া যায় না। অথচ খুব সাধারণ একটি জিনিস "অলিভ অয়েল"এই সমস্যাগুলো দূর করতে পারে কারন চুলে অলিভ অয়েল তেলের উপকারিতা রয়েছে অনেক। এটি চুলের গড়া থেকে আগা পর্যন্ত পুষ্টি যোগায় এবং চুলকে ভিতর থেকে মজবুত করে তোলে। চুলে নিয়মিত অলিভ অয়েল ব্যবহার করলে চুল অনেক মসৃণ ও কোমল হবে।
আপনাদের যাদের চুল খুব বেশি রুক্ষ বা মলিন লাগে, তাদের জন্য চুলে অলিভ অয়েল তেলের ব্যাবহার হতে পারে এক দারুন উপকারী। এই তেলটি মাথায় ভালোভাবে ম্যাসাজ করলে রক্ত সঞ্চালন বাড়ে এবং চুল পড়া কিছুটা হলেও কমে আসে। এছাড়াও খুশকি দূর করতেও এটি অনেক সাহায্য করে। হালকা গরম করে অলিভ অয়েল ব্যবহার করলে এতে তেলের গুনাগুন আরো ভালোভাবে চুলে কাজ করে এবং ম্যাসাজ করলে মাথায় প্রশান্তি আসে। তাই আপনি যদি চুলে অলিভ অয়েল তেলের উপকারিতা পেতে চান তাহলে আম্র আর্টিকেলটি পড়ে কাজে লাগাতে পারবেন।
এছাড়া, যারা নিয়মিত চুলে হেয়ার ড্রায়ার বা স্ট্রেইটনার ব্যবহার করেন তাদের চুলে রুক্ষতা দেখা দেয়। চুলে অলিভ অয়েল তেলের ব্যাবহার সেই রুক্ষতা দূর করে এবং চুলে একটি প্রাকৃতিক চমক এনে দেয়। চুলে অলিভ অয়েল তেলের ব্যাবহার একটি সুরক্ষার পরত তৈরি করে ফলে ধুলোবালি বা রোদে তেমন কোন ক্ষতি হয় না। এক কথায় অলিভ অয়েল হলো চুলের জন্য একদম প্রাকৃতিক এবং সহজলভ্য একটি সমাধান।
কোন ধরণের অলিভ অয়েল চুল ও ত্বকের জন্য সবচেয়ে ভালো?
অলিভ অয়েল তো আমরা অনেকেই চিনি, কিন্তু সব অলিভ অয়েল কি একরকম? একদম না। বাজারে এখন নানা ধরনের অলিভ অয়েল পাওয়া যায়। যেমন:-রিফাইন্ড,ভার্জিন,এক্সট্রা ভার্জিন ইত্যাদি। শুনতেই যেন একটু জটিল! তবে চুল ও ত্বকের জন্য ফোনটা সেরা সেটা জানা খুব দরকারি।
যদি আপনি চুলে অলিভ অয়েল তেলের উপকারিতা পেতে চান তাহলে এক্সট্রা ভার্জিন অলিভ অয়েল বেছে নিন। এই তেল একদম কেমিক্যাল মুক্ত এবং ঠান্ডা পদ্ধতিতে তৈরি করা হয়। যার ফলে এতে প্রাকৃতিক পুষ্টিগুণ অনেক বেশি থাকে। এতে থাকে এন্টি অক্সিডেন্ট ভিটামিন ই এবং হেলদি ফ্যাটি অ্যাসিড যা চুলের গোড়া মজবুত করে এবং ত্বকেও একটা সুন্দর কোমল প্রভাব ফেলে।
আরও পড়ুনঃ মেয়েদের ঘরে বসে রোজগারের সেরা ৫টি উপায় - নারীদের ঘরে বসে কাজ
অনেকেই আবার প্রশ্ন করেন- "রান্নার জন্য যেটা ব্যবহার করি সেটা কি চুলে বা তোকে লাগানো যাবে?" উত্তর হলো, সব রান্নার অলিভ অয়েল ত্বকের জন্য উপযুক্ত নয়। কারণ অনেক সময় সেগুলো প্রসেসড হয় বা এতে প্রিজারভেটিভ থাকে যা ত্বক বা চুলের জন্য ভালো নয় তাই যতটা সম্ভব অর্গ্যানিক অলিভ অয়েল ব্যবহার করা উচিত। এক্সট্রা ভার্জিন অলিভ অয়েল ব্যাবহার করলে চুলে অলিভ অয়েল তেলের উপকারিতা বুঝতে পারবেন।
মুখের ত্বকে অলিভ অয়েল ব্যবহারে কী কী উপকার পাওয়া যায়
অনেকেই ত্বকের যত্ন নিতে চান, কিন্তু বুঝতে পারেন না ত্বকের জন্য কোনটি ভাল হবে। বাজারে হাজারো প্রোডাক্ট আছে কিন্তু সব প্রডাক্ট ত্বকের জন্য ভালো না। সেখানেই চুলে অলিভ অয়েল তেলের উপকারিতা অনেক। বিশেষ করে যারা একটু শুকনো বা রুক্ষ ত্বকের সমস্যায় ভোগেন তাদের জন্য এটা হতে পারে একদম পারফেক্ট।
চুলে অলিভ অয়েল তেল ব্যাবহারের সবচেয়ে ভালো দিক হচ্ছে এটি ত্বকের গভীরে পৌঁছে হাইড্রেশন দেয়। রাতে ঘুমানোর আগে এক ফোঁটা অলিভ অয়েল নিয়ে যদি হালকা করে মুখে মাসাজ করেন পরের দিন সকালে ত্বক থাকবে অনেক বেশি নরম আর সতেজ। এতে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, ভিটামিন ই ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াতে সাহায্য করে এমনকি সূক্ষ্ম দাগও কিছুটা হালকা হয়ে আসে নিয়মিত ব্যবহার করার ফলে।
আরো একটা কথা- অনেকেই এটা মেকআপ রিমুভার হিসাবে ও ব্যবহার করেন। কারণ এটি ত্বকে থাকা সব ময়লা আর কেমিক্যাল পরিষ্কার করে দেয় তাও একদম খুব সুন্দর ভাবে। তবে খুব সেনসেটিভ বা অয়েলি ত্বক হলে আগে একটু ট্রাই করে দেখা ভালো। সবার ত্বক একরকম নয়, আগে আপনার ত্বকটা দেখেন যদি শুষ্ক ত্বক হয় তাহলে অলিভ অয়েল ব্যবহার করতে পারেন আর যদি আপনার ত্বক অয়েলি হয় তাহলে অলিভ অয়েল ব্যবহার করার দরকার নেই।
চুলে অলিভ অয়েল ব্যবহার করবেন কীভাবে? (সহজ নিয়ম)
চুলে অলিভ অয়েল ব্যবহার করতে হলে খুব বেশি ঝামেলা করার দরকার নেই। প্রথমে অলিভ অয়েলটি হালকা গরম করে নিতে হবে। খুব বেশি গরম করার দরকার নেই হালকা গরম করলেই চলবে যাতে তেলটি হাত দিয়ে ধরতে আরাম লাগে। এরপর আঙ্গুলের মাথা দিয়ে ধীরে ধীরে চুলের গোড়ায় ম্যাসাজ করতে হবে। তাহলেই আশ্তে আশ্তে চুলে অলিভ অয়েল তেলের উপকারিতা বুজতে পারবেন।
এই ম্যাসাজটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ, কারণ এতে রক্ত সঞ্চালন বাড়ে এবং তেল ভালোভাবে চুলের গোড়াতে পৌঁছায়। ১৫ থেকে ২০ মিনিট ভালোভাবে ম্যাসাজ করে নিতে হবে। তারপর চাইলে একটা গরম তোয়ালে দিয়ে মাথা ঢেকে রাখতে পারেন কিছুক্ষণ, এতে তেলটা আরো ভালোভাবে কাজ করবে।
এরপর এক ঘন্টা রেখে হালকা কোনো হারবাল শ্যাম্পু দিয়ে ভালোভাবে চুলটি ধুয়ে ফেলতে হবে। অনেকে চায় রাতে লাগিয়ে সকাল পর্যন্ত রেখে দিতে, এটাও করা যেতে পারে যদি আপনি তেলসহ ঘুমাতে কোন সমস্যা অনুভব না করেন। তবে শ্যাম্পু করার সময় অবশ্যই ভালোভাবে ধুয়ে ফেলবেন যেন চুলে তেলের ভারী ভাব না থাকে। নিয়মিত এইভাবে সপ্তাহে দুই থেকে তিনবার অলিভ অয়েল ব্যবহার করলে চুলে অলিভ অয়েল তেলের উপকারিতা প্রকাশ পাবে।
রাতে ঘুমানোর আগে মুখে অলিভ অয়েল ব্যবহারের উপায়
রাতে ঘুমানোর আগে মুখে অলিভ অয়েল ব্যবহার করা খুবই সহজ এবং ত্বকের জন্য বেশ উপকারী । প্রথমে ভালো করে মুখ পরিষ্কার করে নিতে হবে, যাতে ময়লা আবর্জনা একদম না থাকে। তারপর হাতে অল্প পরিমাণ তেল নিয়ে হালকাভাবে মাখিয়ে দিতে হবে যেন তেলটা ত্বকে ভালোভাবে লাগে যায়। খুব বেশি তেল ব্যবহার করার দরকার নেই কারণ সেটা মুখকে চিপচিপে করে তুলবে।
অলিভ অয়েল মুখে লাগানোর সময় চোখের আশেপাশের ত্বকে সাবধানতা অবলম্বন করতে হবে কারণ সেই জায়গাটা অনেক নরম এবং চোখের ভিতরে যদি অলিভ অয়েল চলে যায় তাহলে সমস্যা হতে পারে । তেল লাগানোর পর একটু সময় রেখে দিতে হবে যাতে তেলটা পুরোপুরি ত্বকে মিশে যায়। রাতভর তেলটা রেখে দিতে হবে। সকালে গরম পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেললে হবে।
এই নিয়ম মেনে চললে ত্বক হবে অনেক নরম এবং সতেজ। নিয়মিত ব্যবহার করলে ত্বকের ডি-হাইড্রেশন কমে এবং মসৃণতা বাড়ে পাশাপাশি প্রাকৃতিক উজ্জ্বলতা ফিরে আসে। তাই যারা প্রাকৃতিকভাবে ত্বকের যত্ন নিতে চান তাদের জন্য রাতের এই অলিভ অয়েল ব্যবহার খুব ভালো একটা পদ্ধতি।
অলিভ অয়েল তেলের আরও কিছু স্বাস্থ্যকর উপকারিতা
অলিভ অয়েল মানেই যে শুধু চুল বা ত্বকে ব্যবহারযোগ্য তা নয় এর স্বাস্থ্য উপকারিতাও অনেক বেশি। অনেকেই এখন রান্নায় অলিভ অয়েল ব্যবহার করে থাকেন । এটি রান্নায় স্বাদের পাশাপাশি শরীরের ভেতরের যত্ন নিয়ে থাকে। বিশেষ করে হৃদপিন্ডের জন্য এটা অনেক ভালো কারণ এতে থাকে ভালো ফ্যাট যা শরীরের খারাপ কোলেস্টেরল কমিয়ে দেয়।
আরও পড়ুনঃ তোকমা ও ইসবগুলের ভুসি খেলে কি হয় - খালি পেটে ইসবগুলের ভুসি খেলে কি হয়
আরেকটা বড় সুবিধা হল, এটা হজমে সাহায্য করে। নিয়মিত অলিভ অয়েল খেলে কষ্ট কাঠিন্য বা গ্যাস্টিকের সমস্যা অনেকটাই কমে যায়। বিশেষ করে সকালে খালি পেটে এক চামচ অলিভ অয়েল খাওয়ার অভ্যাস করলে পেট হালকা হয় আর শরীর মন ফুরফুরা থাকে। অনেকেই এটা স্কিন ভালো ও উজ্জ্বল করার জন্য খেয়ে থাকেন।
এছাড়া এতে আছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, যা আমাদের শরীরকে রোগ প্রতিরোধে সাহায্য করে। ত্বকের ভেতরে থাকা উজ্জ্বলতা বের করে আনে, চুলের গোড়ায় পুষ্টি দেয় আর এমন কি বয়সের ছাপও কিছুটা কমিয় দিতে পারে। তাই এক বোতল অলিভ অয়েল যেন শরীরের বাইরে সৌন্দর্যের পাশাপাশি শরীরের ভেতরের সুস্থতাও বজিয়ে রাখে। খাওয়া শরীরে লাগানো আর নিয়ম মেনে ব্যবহার-এই তিনটা থাকলে উপকার মিলবেই।
অলিভ অয়েল ব্যবহারে যেসব বিষয় মাথায় রাখা জরুরি
অলিভ অয়েল ব্যবহারের আগে একটা ব্যাপার খুব ভালো হবে খেয়াল রাখতে হবে সেটা হল আপনি কোন ধরনের অলিভ অয়েল ব্যবহার করছেন। বাজারে অনেক রকম অলিভ অয়েল পাওয়া যায়। কিন্তু চুল বা ত্বকে ব্যবহারের জন্য "এক্সট্রা ভার্জিন অলিভ অয়েল" সবচেয়ে ভালো। কারণে এতে কোন কেমিক্যাল মেশানো থাকে না এবং এটি একদম প্রাকৃতিকভাবে তৈরি। তাই কেনার সময় বোতলের গায়ে "এক্সট্রা ভার্জিন" লেখা আছে কিনা সেটা অবশ্যই দেখে নিবেন।
আরেকটা বিষয় হলো, যে কোনো নতুন কিছু ব্যবহারের আগে একটু সাবধানে ব্যবহার করা উচিত। আপনি হয়তো ভাবছেন অলিভ অয়েল তো প্রাকৃতিক, এতে আবার কি সমস্যা হতে পারে? কিন্তু প্রত্যেকের ত্বকের ধরন আলাদা। তাই আগে একটু টেস্ট করে নিতে হয়। যেমন:- হাতের কোন এক পাশে বা কানের পেছনে হালকা করে একটু লাগিয়ে দেখুন কোন এলার্জি বা চুলকানি হচ্ছে কিনা। এতে করে নিশ্চিত হতে পারবেন আপনার ত্বকের জন্য এটি নিরাপদ কিনা।
অনেকেই ভাবেন বেশি করে তেল ব্যবহার করলেই ভালো ফল পাওয়া যাবে , কিন্তু এই ধারণা একেবারেই ভুল। চুল বা মুখে খুব বেশি তেল ব্যবহার করলে লোম ছিদ্র বন্ধ হয়ে যেতে পারে যা উল্টা সমস্যার সৃষ্টি করতে পারে। তাই হালকা করে ম্যাসাজ করে কিছু সময় রেখে ধুয়ে ফেলাই যথেষ্ট। মনে রাখবেন পরিমাণের চেয়ে বেশি ব্যবহার করা উপকারের চেয়ে ক্ষতি বেশি করে।
সবশেষ, অলিভ অয়েল ব্যবহার করতে গেলে একটু ধৈর্য ধরতে হবে। কারণ এর ফল পেতে একটু সময় লাগবে। সময়ের সাথে সাথে চুলে অলিভ অয়েল তেলের উপকারিতা আপনি বুঝতে পারবেন। তাই প্রতিদিনের রুটিনে একটু সময় বের করে যদি নিয়ম করে অলিভ অয়েল ব্যবহার করেন। তাহলে চুল আর ত্বক দুটোই ভালো থাকবে তার পাশাপাশি আপনার স্বাস্থ্যও ভালো থাকবে।
Sundor
You have given a very good information. Thank you so much. Keep it up.