প্রতিদিন ৩০০ থেকে ৪০০ টাকা ইনকাম বিকাশে পেমেন্ট
পেজ সূচিপত্র ঃ নিচে যে অংশ থেকে পরতে চান ক্লিক করুন
- মোবাইল দিয়ে ইনকাম কি সম্ভব?-কীভাবে শুরু করবেন?
- দিনে ৩০০-৪০০ টাকা আয় সম্ভব-কী কী কাজ করলে?
- প্রতিদিন কত সময় দিলে এই পরিমাণ ইনকাম সম্ভব?
- টাকা আসবে বিকাশে-পুরো প্রসেস একবার দেখে নিন
- যে কাজগুলো করলে প্রতিদিনই বিকাশে পেমেন্ট পাবেন
- বিকাশে পেমেন্ট দেয় এমন ৫ টি অ্যাপ
- বিকাশে টাকা তোলার নিয়ম ও সতর্কতা
- ফ্রিল্যান্সিং নয়, আরও সহজ কিছু বলি
- ছাত্র, গৃহিণী ও চাকরি খুঁজছেন যারা-তাদের জন্য সুবিধা
- লেখকেরশেষ মন্তব্য-আমি নিজে যেভাবে শুরু করেছিলাম-ছোট একটা গল্প
মোবাইল দিয়ে ইনকাম কি সম্ভম?-কীভাবে শুরু করবেন?
আজকাল সাধারণ মানুষও চাইলে নিজের মোবাইল ফোন দিয়ে ইনকামের পথ তৈরি করতে পারে। ইন্টারনেট আর কিছু ফ্রি অ্যাপ এখন এত সহজ করে দিয়েছে যে ঘরে বসে সামান্য সময় দিয়েই আয় করা যায়। যারা একেবারে নতুন তাদের প্রথম কাজ হবে একটু জানা যে কোন কোন মাধ্যম থেকে আয় করা যাবে, কীভাবে সেগুলো কাজ করে। আর এটা জানতে আজাবে,আমার এই ওয়েবসাইট থেকেই সহজে অনেক রিসোর্স পেয়ে যাবেন। একবার শুরু করতে পারলে আস্তে আস্তে অভিজ্ঞতাও বাড়বে, আর আপনি প্রতিদিন ৩০০ থেকে ৪০০ টাকা ইনকাম বিকাশে পেমেন্ট নিতে পারবেন।
শুরুর দিকে যেটা অনেকেই ভুল করেন সেটা হলো-তারা একটা এক্সপেকটেশন সেট করেন যে প্রথম দিনেই অনেক টাকা আয় হবে। কিন্তু বাস্তবতা হলো, মোবাইল দিয়ে ইনকাম শুরু করতে হলে আগে ছোট ছোট কাজ শিখে নিতে হয়। যেমনঃ অ্যাপ রিভিউ দেওয়া, রেফার কোড শেয়ার করা, ডেটা এন্ট্রি, বা ছোট টাস্ক করা। এসব কাজ শেখার জন্য কোনো ইনভেস্টমেন্ট দরকার হয় না, শুধু সময় আর ধৈর্য দরকার। অনেক বিশ্বস্ত অ্যাপ ও ওয়েবসাইট আছে যারা সত্যিই টাকা দেয়, শুধু সেগুলো চিনে নেওয়া দরকার। এসব মাধ্যম ধরেই আপনি ধীরে ধীরে প্রতিদিন ৩০০ থেকে ৪০০ টাকা ইনকাম করেতে পারবেন ইনশাআল্লাহ্।
আরও পড়ুনঃ মেয়েদের ঘরে বসে রোজগারের সেরা ৫টি উপায় - নারীদের ঘরে বসে কাজ
আরেকটা বড় বিষয় হলো-ভালো একটা রুটিন তৈরি করা। যেমন, প্রতিদিন এক
থেকে দুই ঘণ্টা নির্দিষ্ট সময় ধরে কাজ করা। এতে আপনি যেমন বেশি প্রোডাক্টিভ
থাকবেন তেমনি নিয়মিত ইনকামও আসতে থাকবে। অনেকেই সময় দিতে গিয়ে বিরক্ত হয়ে পড়ে
কারণ তারা ভাবেন কাজ না বুঝেই শুরু করলে টাকা আসবে। তাই শুরুতেই নিজের আগ্রহমতো
একটা নির্দিষ্ট প্ল্যাটফর্ম বেছে নিয়ে ধাপে ধাপে শিখে কাজ করুন। আর ধৈর্য ধরে কাজ
চালিয়ে গেলে আপনি নিজের চোখেই দেখতে পাবেন প্রতিদিন ৩০০ থেকে ৪০০ টাকা ইনকাম
বিকাশে পেমেন্ট পাওয়া কতটা সহজ হতে পারে।
দিনে ৩০০-৪০০ টাকা আয় সম্ভব-কী কী কাজ করলে?
প্রতিদিন ৩০০ থেকে ৪০০ টাকা ইনকাম বিকাশে পেমেন্ট পাওয়া এখন অনেকের জন্য খুবই সহজ হয়ে উঠেছে। ছোটোখাটো কাজ থেকেই এই পরিমাণ আয় করা সম্ভব। বাড়িতে বসেই আপনি অনলাইনে বিভিন্ন ফ্রিল্যান্সিং কাজ, ডাটা এন্ট্রি, বা সোশ্যাল মিডিয়া ম্যানেজমেন্টের মাধ্যমে নিয়মিত অর্থ উপার্জন করতে পারেন। শুধু একটু ধৈর্য ও সততার সঙ্গে কাজ করলে প্রতিদিনই বিকাশে পেমেন্ট পেতে পারবেন।
আমরা ভাবি বড় কোনো কাজ না করেই টাকা উপার্জন করা সম্ভব নয়। কিন্তু বাস্তবে ছোট কাজগুলো নিয়মিত করলে দিনের শেষে ভালো ইনকাম করা যায়। যেমনঃ অনলাইন সার্ভে পূরণ, অ্যাপ রিভিউ লেখা কিংবা ছোট ভিডিও তৈরি করেও প্রতিদিন ৩০০ থেকে ৪০০ টাকা ইনকাম বিকাশে পেমেন্ট পাওয়া যায়। এই কাজগুলো করতে কোনো বড় টেকনিক্যাল দক্ষতা লাগেনা। তাই যেকেউ চাইলে শুরু করতে পারে।
প্রতিদিন কত সময় দিলে এই পরিমাণ ইনকাম সম্ভব?
টাকা আসবে বিকাশে-পুরো প্রসেস একবার দেখে নিন
টাকা আসবে বিকাশে-পুরো প্রসেস জানা থাকলে অনলাইন ইনকামের কাজ অনেক সহজ হয়ে যায়।
আপনি যে প্ল্যাটফর্মেই কাজ করেন না কেন। সেখানে পেমেন্ট অপশনে গিয়ে বিকাশ নাম্বার
যুক্ত করতে হবে। অনেক ফ্রিল্যান্সিং সাইট বা অ্যাপ বিকাশে পেমেন্ট দেয়ার সুবিধা
রাখে। কাজ শেষ করে নির্ধারিত সময়ের মধ্যে টাকা চলে আসে। প্রতিদিন ৩০০ থেকে ৪০০
টাকা ইনকাম বিকাশে পেমেন্ট নিতে চাইলে সঠিকভাবে তথ্য দেওয়া অনেক গুরুত্বপূর্ণ।
ভুল নাম্বার দিলে পেমেন্ট আটকে যেতে পারে।
যে কোনো অ্যাপ বা ওয়েবসাইটে কাজ করার আগে তাদের পেমেন্ট সিস্টেম যাচাই করতে হবে। সাধারণত ওয়ালেট বা ই-ওয়ালেট অপশন থেকে বিকাশ বেছে নিতে হয়। এরপর আপনার বিকাশ নাম্বার ও নাম ঠিকঠাক দিয়ে সাবমিট করলেই হবে। পেমেন্টের জন্য কিছু কিছু ক্ষেত্রে ভেরিফিকেশন প্রয়োজন হয়। যেমঃ এনআইডি বা ইমেইল নিশ্চিত করা। এই ধাপগুলো ঠিকভাবে সম্পন্ন করলে প্রতিদিন ৩০০ থেকে ৪০০ টাকা ইনকাম বিকাশে পেমেন্ট পাওয়া নির্ভরযোগ্য হয়ে ওঠে। সময়মতো টাকা না এলে সাপোর্টে যোগাযোগ করাও যাবে।
কাজ শুরু করার আগে জেনে নিন যে প্ল্যাটফর্মে সময় দিচ্ছেন তারা বিকাশে টাকা পাঠায় কিনা। যেমনঃ কিছু বাংলাদেশি অ্যাপ বা ছোট ফ্রিল্যান্সিং সাইট সরাসরি বিকাশে পেমেন্ট দেয়। অন্যদিকে কিছু আন্তর্জাতিক সাইটে প্রথমে পেপাল বা পাইওনিয়ারে টাকা যায়, সেখান থেকে বিকাশে ট্রান্সফার করতে হয়। তবে বাংলাদেশের কাজ হলে সরাসরি বিকাশ পেমেন্ট সহজেই পাওয়া যায়। এইভাবে প্রতিদিন ৩০০ থেকে ৪০০ টাকা ইনকাম বিকাশে পেমেন্ট পাওয়ার পুরো প্রক্রিয়াটা সময় বাঁচায় এবং ঝামেলা ছাড়াই চলে।
যে কাজগুলো করলে প্রতিদিনই বিকাশে পেমেন্ট পাবেন
প্রতিদিন ৩০০ থেকে ৪০০ টাকা ইনকাম বিকাশে পেমেন্ট পেতে চাইলে কিছু কাজ জানা থাকা দরকার। সহজ কিছু অনলাইন কাজ আছে যা ঘরে বসেই করা যায়। যেমনঃ ফেসবুক পেজ ম্যানেজ, ছোট ভিডিও দেখা বা রিভিউ দেওয়া-এসব কাজ দিনে ২-৩ ঘণ্টা করলে আয় করা যায়। এই ধরনের কাজের ভালো দিক হলো- বেশিরভাগ সময় কাজ শেষ হলেই পেমেন্ট আসে। তাই যারা প্রতিদিন ইনকাম চান, তারা এসব ছোট কিন্তু কাজ বেছে নিতে পারেন।
বাংলাদেশি কিছু ওয়েবসাইট ও অ্যাপ আছে যারা কাজের বিনিময়ে সরাসরি বিকাশে টাকা দেয়। যেমন, অনলাইন সার্ভে, কন্টেন্ট রাইটিং, প্রোডাক্ট মার্কেটিং বা অ্যাপ ডাউনলোড করার মতো কাজ। আপনি একটু সচেতন হলে সহজেই এসব প্ল্যাটফর্মে রেজিস্ট্রেশন করে কাজ শুরু করতে পারেন। অনেকেই এইসব ছোট ছোট প্ল্যাটফর্ম থেকেই প্রতিদিন ৩০০ থেকে ৪০০ টাকা ইনকাম বিকাশে পেমেন্ট পাচ্ছেন। নতুনদের জন্য এই উপায়গুলো সহজ, কারণ এতে বড় স্কিলের দরকার হয় না।
আরেকটি ভালো উপায় হলো ফেসবুক বা ইউটিউব মার্কেটিংয়ের ছোট কাজ করা। যেমনঃ কোনো পেজে লাইক-কমেন্ট দেওয়া, লিংক শেয়ার করা বা ইউটিউব ভিডিও তে সাবস্ক্রাইব করা। এসবের জন্য নির্ধারিত টাকা মেলে, যা প্রতিদিন কাজ করলেই জমা হয়। এইসব ছোট কাজের মজার ব্যাপার হলো, সময় কম লাগে অথচ টাকা পাওা যায়। একটু অভ্যাস হয়ে গেলে দিনে কয়েকটা কাজ করেই আপনি প্রতিদিন ৩০০ থেকে ৪০০ টাকা ইনকাম বিকাশে পেমেন্ট নিশ্চিত করতে পারবেন।
বিকাশে পেমেন্ট দেয় এমন ৫টি অ্যাপ
এই অ্যাপগুলোতে সঠিক প্রোফাইল তৈরি করে কাজ শুরু করলে ইনকাম সম্ভব। শুধু মোবাইল আর ইন্টারনেট থাকলেই হবে। কাজগুলো মূলত ক্লিক, টাইপিং, রিভিউ, রেফার-এইসব সহজ ধরনের হয়। যারা ছাত্র বা গৃহিণী, তাদের জন্য এসব অ্যাপ খুব উপযোগী, কারণ সময় বেছে নিয়ে কাজ করা যায়। প্রতিদিন ৩০০ থেকে ৪০০ টাকা ইনকাম বিকাশে পেমেন্ট পাওয়ার জন্য শুধু ধৈর্য দরকার। প্রথমে ছোট ছোট কাজ দিয়ে শুরু করে ধীরে ধীরে ভালো ইনকাম করা যায়।
বিকাশে টাকা তোলার নিয়ম ও সতর্কতা
বিকাশে টাকা আসলে সেটি তুলতে হলে আপনাকে প্রথমে কাছের কোনো বিকাশ এজেন্ট এর কাছে যেতে হবে। এজেন্ট এর কাছে থেকে টাকা তুলতে হলে আপনার বিকাশ অ্যাপ বা মোবাইল থেকে *২৪৭# ডায়াল করে "ক্যাশ আউট" অপশন সিলেক্ট করতে হবে। এরপর এজেন্ট নম্বর ও টাকার পরিমাণ দিয়ে পিন দিতে হয়। সবসময় ভালোভাবে দেখে নিতে হবে এজেন্ট নম্বর সঠিক কি না। ভুল নম্বরে টাকা গেলে ফেরত পাওয়া অনেক সময় কঠিন হয়। তাই যারা প্রতিদিন ৩০০ থেকে ৪০০ টাকা ইনকাম বিকাশে পেমেন্ট পাচ্ছেন, তারা বিষয়টি খেয়াল রাখবেন।
বিকাশ অ্যাপ থেকেও সরাসরি ক্যাশ আউট করা যায় যা অনেক সহজ। আপনি অ্যাপ থেকে "ক্যাশ আউট" অপশনে গিয়ে এজেন্ট নম্বর, এমাউন্ট আর পিন দিলেই টাকা চলে আসে হাতে। তবে প্রতিবার ক্যাশ আউট করার সময় টাকা কাটা হয়, যা মাথায় রাখা জরুরি। তাই আপনি যদি প্রতিদিন ৩০০ থেকে ৪০০ টাকা ইনকাম বিকাশে পেমেন্ট পান, তাহলে প্রতিদিন না তুলে সপ্তাহে ১-২ বার তুললে চার্জ কম লাগবে।
টাকা তোলার সময় কাউকে পিন নম্বর বলবেন না। বিকাশ কখনও ফোন করে পিন বা ওটিপি চাবে না-এটা মনে রাখবেন। আপনি যদি অনলাইন থেকে প্রতিদিন ৩০০ থেকে ৪০০ টাকা ইনকাম বিকাশে পেমেন্ট নিচ্ছেন, তাহলে আপনার বিকাশ অ্যাকাউন্ট নিরাপদ রাখাটা গুরুত্বপূর্ণ। প্রয়োজনে বিকাশ অ্যাপে ফেস আইডি বা ফিঙ্গারপ্রিন্ট অপশন চালু রাখুন। এই কিছু সতর্কতায় আপনি আপনার টাকা নিরাপদে রাখতে পারবেন।
ফ্রিল্যান্সিং নয়, আরও সহজ কিছু বলি
ছাত্র, গৃহিণী ও চাকরি খুঁজছেন যারা-তাদের জন্য সুবিধা
অনেক ছাত্র-ছাত্রী আছেন যারা পড়ালেখার ফাঁকে একটু বাড়তি ইনকাম করতে চায়। আবার গৃহিণীরা ঘরের কাজ এর পাশে কিছু আয় করতে আগ্রহী। অনলাইনে কিছু সহজ কাজ রয়েছে যা তারা মোবাইলেই করতে পারবেন। সার্ভে ফর্ম পূরণ, ভিডিও দেখা বা অ্যাপ রেফার করা এমন কিছু সহজ কাজ যা কষ্ট ছাড়াই ইনকাম সম্ভব। এভাবেই অনেকেই এখন প্রতিদিন ৩০০ থেকে ৪০০ টাকা ইনকাম বিকাশে পেমেন্ট পাচ্ছেন। এসব কাজ করতে কোনো অভিজ্ঞতা দরকার পড়ে না, শুধু ইচ্ছা থাকতে হয়।
চাকরি খুঁজছেন এমন অনেক তরুণ-তরুণীও এই ধরনের ইনকাম থেকে উপকার পাচ্ছে। চাকরি না পাওয়া পর্যন্ত তারা মোবাইল দিয়ে দিনে কিছু কাজ করে অন্তত নিজের খরচ চালাতে পারছে। কেউ কেউ সময়মতো রেফার বোনাসও পাচ্ছেন, যা সরাসরি বিকাশে আসে। দিনে মাত্র ২ ঘণ্টা দিলেই এখানে আয় করা সম্ভব। যারা প্রতিদিন ৩০০ থেকে ৪০০ টাকা ইনকাম বিকাশে পেমেন্ট পাচ্ছেন, তারা নিজের মতো করেই সামলাচ্ছেন পড়াশোনা, সংসার বা বেকার সময়।
এই সুবিধাগুলো সবচেয়ে বেশি কাজে লাগে যখন কোনো নির্দিষ্ট অফিস টাইম নেই। ছাত্রদের সময় অল্প, গৃহিণীদের কাজের ফাঁকে সময় বের করতেই হয়, আর চাকরিপ্রত্যাশীদের হাতে কিছু সময় থাকে। তাই তারা নিজের সুবিধামতো সময়ে এসব ছোট কাজ বেছে নিতে পারেন। একবার অ্যাপগুলো চেনা হয়ে গেলে ইনকামটা হয়ে দাঁড়ায় এক ধরনের অভ্যাসে। কেউ কেউ দিনে ৩০০ নয়, আরও বেশি ইনকাম করছেন নিরবচ্ছিন্নভাবে। আপনারাও চাইলে আজ থেকেই চেষ্টা করে দেখতে পারেন-প্রতিদিন ৩০০ থেকে ৪০০ টাকা ইনকাম বিকাশে পেমেন্ট পাওয়া সত্যিই এখন কঠিন না।
লেখকের শেষ মন্তব্য-আমি নিজে যেভাবে শুরু করেছিলাম-ছোট একটা গল্প
আমি নিজে একজন ছাত্র। আমি বেশ কয়েকদিন ধরেই ভাবতেছিলাম যে পড়ালেখার পাশাপাশি কিভাবে একটা ইনকামের ব্যবস্থা করা যায়, যাতে নিজের হাত খরচটা চালানো যায়। এরকম ভাবতে ভাবতে আমি আমার কিছু বন্ধুদের সাথে বসে একদিন আড্ডা দিচ্ছিলাম তখন গল্প করতে করতে এক বন্ধু বলে ওঠে যে তার রুমমেট ফোন দিয়ে ঘরে বসে প্রতিদিন ২০০ থেকে ৩০০ টাকা ইনকাম করতেছে। আমি শুনে কিছুটা অবাক হলাম যে কিভাবে সে প্রতিদিন ২০০ থেকে ৩০০ টাকা ঘরে বসে ইনকাম করতেছে। তখন আমার সেই বন্ধুটি বলল যে সে নাকি ঘরে বসে মোবাইল দিয়ে ফেসবুক আইডি ক্রিয়েট করে অনলাইনে প্রত্যেকদিন ঘরে বসে টাকা ইনকাম করতে পারে।
তখন আমি তার কাছে বিষয়টা শেখার আগ্রহ দেখাইলম। আমিও বাসায় এসে কিভাবে ফেসবুক আইডি তৈরি করে অনলাইন থেকে প্রতিদিন ২০০ থেকে ৩০০ টাকা ইনকাম করা যায় এবং পেমেন্ট বিকাশে পাওয়া যায় তা শিখলাম। পরবর্তীতে আমি ফেসবুক আইডি ক্রিয়েট করা শুরু করলাম। প্রথম দিন আমি ৭০ টাকা ইনকাম করছিলাম তারপর আরো কাজ শিখে আমি দৈনন্দিন ৩০০ থেকে ৪০০ টাকা ইনকাম করা শুরু করি যা আমার ছাত্র জীবনের হাত খরচের জন্য যথেষ্ট ।
আমি নিজে শিখার পাশাপাশি আরো চার-পাঁচ জন বন্ধুকে পাঁচটি শিখিয়ে দেই এবং তাদের ইনকামের ১০% তারা আমাকে দিত। এভাবে আমি ছাত্র জীবনে ঘরে বসে প্রতিদিন ৩০০ থেকে ৪০০ টাকা ইনকাম করে বিকাশে পেমেন্ট পেয়েছিলাম। আপনাদেরকে গল্পটি বললাম যাতে আপনারাও নিজেদের কাজ শুরু করতে পারেন এবং ঘরে বসেই প্রতিদিন ২০০ থেকে ৪০০ টাকা ইনকাম করতে পারেন এবং বিকাশে পেমেন্ট পেতে পারেন। আমার আর্টিকেলটি ভালো লাগলে আপনার বন্ধু-বান্ধব বা আত্মীয় স্বজনদের সাথে শেয়ার করবেন। কোন প্রশ্ন থাকলে অবশ্যই কমেন্টে জানাবেন।
অনেক সুন্দর তথ্য দিয়েছেন।